এখনকার দিনে পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে অন্যান্য ক্যান্সারের থেকে Gastric cancer অনেক বেশি হতে দেখা যাচ্ছে। গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার সাধারনত পেটের ভেতরের cell গুলিতে তৈরি হয়, যা অনেক সময় শরীরের অন্যান্য অংশেও ছড়িয়ে যেতে পারে। Gastric cancer সাধারণত stomach এর linings এ শুরু হয় এবং এটি অনেক ধরনের হতে পারে, তবে বেশির ভাগ সময় এটি Adenocarcinoma আকারে দেখা যায়।
গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের প্রধান লক্ষণগুলির মধ্যে longterm পেট ব্যথা, হজমের সমস্যা, খিদে কমে যাওয়া, অল্প খাবারে পেট ভরে যাওয়া, বারবার গ্যাসের সমস্যা এবং ওজন কমে যাওয়া prominent. অনেক ক্ষেত্রেই এসব লক্ষণ সাধারণ পেটের সমস্যার মতো মনে হলেও, এগুলি দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে specialist এর পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য Endoscopy, Ultrasound, Biopsy এবং CT scan এর মতো বিভিন্ন test করা হয়।
আজকের দিনে গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার মারাত্মক হয়ে উঠছে মূলত রোগটির দেরিতে diagnosis হওয়ার কারণে। যখন গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে যায়, তখন এর চিকিৎসার করা বড় challenge হয়ে ওঠে। বেশিরভাগ মানুষ Primary stage এ লক্ষণগুলি অবহেলা করেন, ফলে রোগটি ধীরে ধীরে মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছায়।
গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য Healthy Diet খাওয়া এবং নিয়মিত Screening করা অত্যন্ত জরুরি। বেশি salty খাবার, processed meat এবং বেশি পরিমাণে Alcohol পান করা Gastric cancer এর risk বাড়ায়। এছাড়া ধূমপান এবং irregular lifestyle এই রোগ হওয়ার risk বাড়াতে পারে। এর চিকিৎসার মধ্যে surgery, chemotherapy, radiation, এবং immunotherapy গুরুত্বপূর্ণ।
মানুষের মধ্যে গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো এখন খুবই প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। অনেকেই এই রোগের লক্ষণগুলি চিনতে পারেন না বা একে সাধারণ পেটের সমস্যার মতো মনে করেন। সচেতনতা বাড়াতে Awareness event, social media awareness campaign, এবং Gastric cancer awareness month celebrate করা জরুরি। নিয়মিত Screening এর মাধ্যমে এই cancer primary stage এ শনাক্ত করা সম্ভব, যা চিকিৎসার কার্যকারিতা বাড়ায় এবং মৃত্যুর সম্ভবনা অনেকটা কমায়।